Thursday, June 15, 2017
সবিতার গুদের গল্প 1
Bangla Choti আমার অনেক দিন ধরে নজর ছিল সবিতার ওপর। বযস হবে ৩০ এর মতো সম্ভবত। দিব্বি ডাগর ডোগর চেহারা যদিও গায়ের রং কালো কিন্তু দারুণ একটা চটক আছে। আমার বাড়িতে কাজ করে আর থাকে একটু দূরে একটা চালাঘরে ভাড়া। ওর স্বামী একটা অটোরিকশা চালায়, আর সাংঘাতিক মদ্যপ নাকি। আমি একা মানুষ প্রায় চল্লিশ বছর বযস কিন্তু শরীর এখনো দারুণ ফিট। সবিতা আমার কাছে তিন বছর ধরে কাজ করে আর যথেষ্ট মাইনেও পায়। যখনই দেখি ও উবু হযে ঘর মোছার কাজ শুরু করেছে আমি সোফায় বসে কাগজ পড়ার ভান করি কিন্তু আমার চোখ থাকে ওর দিকে। সবিতার দুটি ভরাট স্তন ওর ব্লাউজ এর ভেতর দুলতে থাকে আর ওর সুডৌল পাছাটা যেন আমাকে ডাকে।আমার অনেক দিনের শখ যে একদিন সবিতা কে ভালো করে রসিয়ে রসিয়ে চুদব কিন্তু ওর ইচ্ছার বিরুদ্ধে নয় কারণ তাতে মজা নেই। তাই বছরের পর বছর আমি ওর ডাগর শরীরটা আড়চোখে করে দেখি আর ভাবি ওই শরীর থেকে যখন কাপড় সরে যাবে তখন কেমন লাগবে আমার ন্যাংটা কাজের মেয়ে কে আর কি কি করা যাবে ওর সাথে.. আমি জানি যে সবিতাও কিছু কম যায় না কারন আমি বহুবার লক্ষ্য করেছি যে কোন না কোন বাহানায ও কখনও নিজের পেট বা কখনও নিজের বুকের ভাঁজ আমাকে ইচ্ছে করে দেখায়। দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর চেষ্টা করে আমি সবিতার কথা ভাবতে ভাবতে নিজের ধনে হাত মেরে বাথরুমে বীর্য ছিটিয়ে দিন কাটাই।যাই হোক এই কামনা নিয়ে আমার তিন বছর কাটার পর একদিন ভাগ্যে খুলে গেল। সোমবার সকালে কাজে এসে সবিতা আমার কাছে মুখ ছোট করে দাড়িয়ে বললো `একটা কথা বলব দাদা ‘। হ্যাঁ বলো না, আমি জবাব দিলাম। দাদা আমাকে পঁচাত্তর হাজার টা টাকা ধার দিতে পারবে ? ও বললো। পঁচাত্তর হাজার সে তো অনেক টাকা? এতো টাকা তুমি কি করবে? আমার জিজ্ঞাসা। আমতা আমতা করে ও যা বললো তাতে বুঝতে পারলাম যে ওর স্বামী উল্টোপাল্টা গুণ্ডা গোছের কারো কাছে পঞ্চাশ হাজার টাকা ধার করেছিল যা এখন সূদে আসলে পঁচাত্তরে এসে ঠেকেছে, এবার ওর স্বামী বেগতিক বুঝে ঘর ছেড়ে হাওয়া হয়ে গেছে এবং যে টাকা পায় সে সকাল বিকেল এসে হাজির হচ্ছে। টাকাটা ফেরত না হলে হয়তো এবার সবিতাকেই তুলে নিয়ে যাবে। স্বামী পালিয়ে গেছে আর গন্ডগোল হচ্ছে বলে সবিতা ওর বাচ্চা দুটোকে দূরে এক আত্মীয়ের বাড়িতে রেখেও এসেছে, বড়টা তিন বছর আর ছোটো টা সবে ছ’মাস পেরিয়েছে। Bangl Choti মনি মাসির রসালো বাড়ি 1 আমি অনেক চিন্তা করার ভান করে তারপর ওকে জিজ্ঞেস করলাম,এতো অনেক টাকা সবিতা, ঠিক আছে আমি দেব, কিন্তু আমার কি লাভ হবে? এটাকা তুমি শোধ করতে তো বহু সময় লাগবে। এই শুনে সবিতা কাদো কাদো মুখ করে আমায় বললো আপনি যা চাইবেন আমি দেব, কিছুতে না করব না,কিন্তু আমায় বাচান দাদা নাহলে আমাকে মেরে ফেলবে, আমি মাসে মাসে আপনাকে আমার মাইনে থেকে হাজার টাকা করে শোধ করে দেব। কবে লাগবে টাকা,আমি জানতে চাইলাম। এই সপ্তাহের শেষের মধ্যেই চাই, এক সপ্তাহ সময় দিয়েছে, বেশি দেরি করা যাবেনা, ওর উত্তর। ঠিক আছে আমি বললাম, টাকা তুমি পেয়ে যাবে, কিন্তু আমার তিনটে শর্ত আছে, আর আমার বেশি কিছু চাই না। কি শর্ত দাদা, আমি মানব, শর্ত না শুনেই সবিতা রাজী। ঠিক আছে, আমি বললাম, প্রথম শর্ত, আজ এইদিন থেকে পুরো এক সপ্তাহ তুমি রোজ আমার বাড়িতে ঢুকে তোমার শাড়ি ব্লাউজ ইত্যাদি খুলে রেখে কাজ করবে। আবার বেরিয়ে যাবার সময় পড়ে নিয়ে চলে যাবে। কথাটা শুনে চমকে উঠল সবিতা কিন্তু সম্ভবত মনে মনে জানত যে এই ধরনের কিছু একটা করতে হবে। মানে.. আমাকে ন্যাংটা হয়ে থাকতে হবে ? আমতা আমতা করে জিগ্যেস করল। হ্যাঁ, আমি বললাম, আর দ্বিতীয় শর্ত হলো ওই সময়ের মধ্যে আমি তোমার শরীর ছুঁলে বা তোমার গায়ে যেকোন জায়গায় হাত দিলে, তুমি কোনও আপত্তি করবে না আটকাবে না, অবাধ্যতা করবে না। আর তৃতীয় শর্ত হচ্ছে আমি তোমাকে এই সাতদিন যখন যা করতে বলবো, তুমি এক কথায় বাধ্য মেয়ের মতো তাই করবে, অজুহাত দেবে না বা তর্ক করবে না। কি রাজী ? আমার দিকে তাকিয়ে একটা ঢোক গিললো ও, তারপর আস্তে আস্তে মাথা নিচু করে বললো, রাজি, কিন্তু শুধু আমার একটা অনুরোধ আছে দাদা, তুমি যা খুশি করো ঠিক আছে, কিন্তু আমার ইচ্ছা ছাড়া বা খোলা নুনু দিয়ে আমায় গুদে চুদবে না, পেটে এসে গেলে খুব বিপদে পড়ে যাব, এই সবে একটা বাচ্চা হয়েছে, তুমি তো জানো। আমি লজ্জায় কান লাল করে রাজি হলাম সবিতার অনুরোধে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)

No comments:
Post a Comment